পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

শিশুর শীতের সুরক্ষা

ছবি
 শীতে সবার ত্বকই বিবর্ণ ও শুষ্ক হয়ে পড়ে। আজ শিশুদের শীতের সুরক্ষা নিয়ে আলোচনা করা হবে। আবহাওয়ার প্রভাবে এ সময় ত্বকের নানা সমস্যা হয়। শিশুদের ত্বক যেহেতু বিশেষভাবে সংবেদনশীল, তাই শিশুর ত্বকের সুরক্ষায় বিশেষ খেয়াল রাখা প্রয়োজন।  আসুন জেনে নেই কিভাবে শিশুর যত্ন নেবো। (১)শিশুদের গোসলে মৃদু মাত্রার সাবান ব্যবহার করা ।  (২)শীতের দিনগুলোতেও শিশুদের হাত ধোয়ার অভ্যাস  রাখাবো। এতে শীতকালীন জীবাণু থেকে শিশুরা মুক্ত থাকবে। (৩) হাত ধোয়ার বেলায়ও মৃদু ক্ষারযুক্ত হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করবো।  (৪)হাত যাতে খসখসে না হয়, সে জন্য  অলিভ ওয়েল ব্যাবহার করবো। শীতের সময় রোদে আরাম লাগে। কিন্তু বেশি সময় সূর্যরশ্মির সংস্পর্শ শিশুর ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। আবার বেশি ঠান্ডাতে শিশু দ্রুত তাপমাত্রা হারায়। তাই  (৬)অতিরিক্ত ঠান্ডা এরাতে শিশুকে প্রয়োজনে কয়েক আস্তরণের কাপড়চোপড় পরাবো।  (৬মাথা ও কান ঢেকে রাখার জন্য শীতটুপি ব্যবহার করবো।  (৭)মোজা ও হাতের দস্তানা ব্যবহার করা অ ভালো। সুত্রঃইন্টারনেট 

মেথী কেনো এতো উপকারি ?

ছবি
  মেথির বীজ,গুড়া ও পাতা। মেথি খাওয়ার উপকারিতা নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো: (১)মেথি তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। বার্ধক্যকে দূরে ঠেলে দিয়ে তারুণ্যকে দীর্ঘস্থায়ী করে। (২)মেথিতে রয়েছে প্রচুর প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, নিয়াসিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বককে রাখে সতেজ ও টানটান ভাব। (৩)রূপচর্চাতেও মেথিকে শীর্ষে রাখা যায়। প্রতিদিন মেথি খেলে, মেথি চেহারায় বলিরেখা বা বয়সের ছাপ হতে দেয় না, ফলে চেহারা সুন্দর থাকে। (৪)নিয়মিত মেথি খেলে রক্তে উপস্থিত খারাপ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে আর্টারি ব্লক হয়ে গিয়ে হার্টের কোনো ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। সেই সাথে হার্টের কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। ফলে যে কোনো ধরনের করোনারি আর্টারি ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও একেবারে কমে যায়। (৫)মেথি বীজের পুষ্টিকর উপাদান এত মাত্রায় হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় যে শরীরে অতিরিক্ত মেদ জমার সুযোগই পায় না। (৬)নিয়মিত মেথি খেলে সর্দিকাশি হতে পারবে না। (৭) চুল পড়া ঠেকাতে মেথি খেলে উপকার পাওয়া যায়। (৮)মেথি কিডনির কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। (৯)মেথী আমাশয়, গ্যাষ্ট্রিক...

আগুনে পুড়ে গেলে করনীয়

ছবি
  অধিকাংশ আগুনে পোড়ার ঘটনা রান্নাঘরেই ঘটে। এ জন্য সাবধানতার প্রয়োজন আছে। রান্নার সময় সতর্ক হলে মারাত্মক দুর্ঘটনা থেকে বাচতে পারি। রান্নাঘরের সতর্কতা:  রান্নাঘরে আঁটসাঁট কাপড় ব্যবহার করবেন। ভালো হয় কিচেন অ্যাপ্রোন পরিধান করলে। সকালে রান্নাঘরে চুলায় আগুন দেওয়ার আগে অবশ্যই জানালা খুলে দেবেন। গরম পানি আনা-নেওয়ার সময় বালতি ব্যবহার করবেন। হঠাৎ পুড়ে গেলে প্রচুর পরিমাণে পানি ঢালবেন। অগ্নি িনর্বাপনযন্ত্র রান্নাঘরে রাখবেন। হঠাৎ করে চোখে পুড়ে গেলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেবেন। পুড়ে যাওয়ার বিভিন্ন কারণ:  বিভিন্ন কারণে পুড়ে যায়। নারীদের  আগুন লাগার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটে রান্নাঘরে। শীতের রাতে আগুনের উষ্ণতা নিতে গিয়ে পুড়ে যায়। গরম পানি, ভাতের মাড় ও ডাল পড়ে  অনেক বৃদ্ধ, শিশু ও নারীর শরীর ঝলসে যায়। মশার কয়েল থেকেও আগুন ধরে  দগ্ধ হয়। পাশাপাশি ইদানীং সড়ক দুর্ঘটনায়, গ্যাস সিলিন্ডার, ল্যাপটপ ও মুঠোফোন বিস্ফোরণে অনেকে দগ্ধ হচ্ছে। বিদ্যুতের তারের সংস্পর্শে অনেকে পুড়ে যায়। বেশি পরিমাণে পুড়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে নিয়ে আসতে হবে। চিকিৎসা:  পোড়া জায়গায়...