পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আমের স্বাস্থ্য উপকারীতা

ছবি
  আমরা আম খেতে সবাই পছন্দ করি।কেউ কাচা আম খেতে বেশি পছন্দ আবার কেউ পাকা।তবে কাচা কিংবা পাকা দু ভাবেই খাওয়া কোন সমস্যানাই। আম দিয়ে আচার তরকারি আরও অনেক ভাবে খাওয়া যায়। এবার আমের উপকারিতা বলি ১. আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই, যা যৌন জীবনকে উন্নত করতে সাহায্য করে।  ২. আম হজমের সমস্যা দূর করে। ৩.শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে। ৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৫. চোখে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে সাহায্য করে। ৬. গাছ পাকা আম ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সুগার লেভেল ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ৭. কোলন, স্তন, প্রস্টেট ও লিউকেমিয়া ক্যান্সার থেকে রক্ষা করে আম। ৮. ব্রণ ও ত্বকের সমস্যা থেকে রক্ষা করে আম।  

কচু শাকের স্বাস্থ কথা

ছবি
  কচুশাকের পরিচিতি   কচু শাক নামটা শুনতেই যেন মনে হয় স্বাধারন কোনো একটা শাক।কিন্ত এটা কোনো স্বাধারন শাক নয়। আজ আমরা কচু শাকের যত গুনাগুণ তা জানব। কচুশাক  আমাদের দেশের একটা সহজ লভ্য শাক,এই শাক আমাদের দেশে সারা বছর পাওয়া যায় এবং সব যায়গায় পাওয়াযায়।।এই শাক পুষ্টি গুনে ভর পুর। , পুষ্টিবিদগন এই শাকের উপকারিতা সমন্ধে আলোচনা করে থাকেন এবং  খেতে উৎসাহিত করেন। কচুশাক আয়রনসমৃদ্ধ বলে মানব দেহে এর প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। কচুশাকের অজানা তত্ব কচুশাক খুবই পরিচিত একটা খাবার। আমরা হয়ত অনেকেই জানি না এই শাকের উপকারিতা। সবার পরিচিত এই কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, বি, সি ও ক্যালসিয়াম, ‍আয়রনসহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ যা হয়ত আমাদের অনেকেরই জানা নাই। কচুশাকের পুষ্টিগুণ প্রতি ১০০ গ্রাম সবুজ কচুশাকে থাকে-  ৬.৮ গ্রাম শর্করা, ৩.৯ গ্রাম প্রোটিন, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.২২ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১ (থায়ামিন), ০.২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ (রাইবোফ্লেবিন), ১২ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’, ১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ৫৬ কিলোক্যালরি খাদ্যশক্তি। (সংগ্রীহিত) প্রতি ১০০ গা...

শীতে শরিরের যত্ন

ছবি
 শীতের সবজিতে এখন বাজার সয়লাব। আমরা জানি, মূল খাদ্যোপাদান হলো ছয়টি। শর্করা, আমিষ প্রােটিন, স্নেহ বা তৈলজাতীয়, ভিটামিন, খনিজ ও পানি। তবে সব খাবারে সব খাদ্যোপাদান থাকে না। আবার বিদ্যমান উপাদান। সব খাবারে সমানভাবে থাকে না। তাই প্রয়ােজন মেটাতে কোন খাবারে কি খাদ্যোপাদান আছে, তা জানতে হবে এবং সেভাবে খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন- শরীরের শক্তি জোগায় কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা এবং তৈলজাতীয় খাদ্য। আবার শরীর গঠনের জন্য প্রয়ােজন আমিষ। সঙ্গে তৈলজাতীয় খাবার। শরীর কর্মক্ষম রাখতে অবিরাম বিভিন্ন ধরনের ক্রিয়া বিক্রিয়া চলতে থাকে। এতে চলমান রাখতে বিশেষভাবে প্রয়ােজনীয় উপাদান হলাে ভিটামিন ও খনিজ। এর মধ্যে চোখের জন্য বিশেষ প্রয়ােজন ভিটামিন-এ, সি, ই এবং খনিজ লিউটিন। চোখের স্পর্শকাতর স্নায়ু হলো রেটিনা, যা আমাদের দেখতে সাহায্য করে। রেটিনার সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশটির নাম মেকুলা। এটিকে সুস্থ রাখতে লিউটিন হলো এক অপরিহার্য উপাদান। দেখার জন্য রেটিনা সর্বক্ষণ আলাের সঙ্গে এক ধরনের ক্রিয়া-বিক্রিয়ায় লিপ্ত থাকে। এ রাসায়নিক কর্মকাণ্ডে অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলাে বিটা-ক্যারােটিন বা ভিটামিন-এ। রেটিনায় আলাের ...