পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ব্রণের সমস্যা ও করনীয়

ছবি
  ব্রণ কেনো হয় ও এর প্রতিকারঃ কৈশোর ও তারুণ্যে ছেলেমেয়েদের অনেকেরই ত্বকে ব্রণ দেখা দেয়। এতে কারও কারও ত্বকে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতি হয়ে যায়। তবে ছেলেদের ব্রণের ধরন মেয়েদের চেয়ে ভিন্ন। ব্রণ কিঃ ব্রণ মূলত টিনএজ বা উঠতি বয়সের ত্বকের সমস্যা। এ সময় শরীরে হরমোনের কারণে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে, সঙ্গে ত্বকও পরিবর্তিত হয়। হরমোনের পরিবর্তনের কারণেই ব্রণের সমস্যা হয়ে থাকে। ছেলেদের ত্বকে ব্রণের তীব্রতা একটু বেশি হয়। কারও কারও টিনএজ বয়স পেরিয়ে গেলেও  এ সমস্যা অনেক দিন থেকে যায়। কারণঃ ১. বাইরের ধুলাবালু ত্বকে জমে লোমকূপ বন্ধ করে দেয়। এতে ব্রণের সৃষ্টি হয়। ২. অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার ও ভাজাপোড়া খেলে।  ৩. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করা। ৪. স্ট্রেস,যেমন অতিরিক্ত প্ররিশ্রম ৫. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার  ৬. কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে। ৭. মানহীন ও ক্ষতিকারক প্রসাধনী ব্যবহার। ৮. ত্বকের কোনো সংক্রমণ ও অতিরিক্ত খুশকি। ৯. ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যায় এবং ব্রণ দেখা দেয়। করনীয়ঃ উ ঠতি বয়সে ব্রণ হতেই পারে। তাই চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। তবে, ১. কোনোভাবেই ব্রণে হাত দেওয়া যাবে না। খো...

জলাতঙ্ক কি ও তার প্রতিরোধের উপায়

ছবি
জলাতঙ্ক কি ও তার  প্রতিরোধের উপায়।  জলাতঙ্ক  কে  হাইড্রোফোবিয়া নামেও ডাকা হয়। র‌্যাবিস ভাইরাস ঘটিত একটি মারাত্মক রোগ হলো জলাতঙ্ক।  জলাতঙ্ক নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করবো।  প্রথমত কুকুরের আঁচড় বা কামড়ের পর দেরি না করে নিকটস্থ হাসপাতাল বা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে জলাতঙ্ক ও ধনুষ্টংকারের টিকা গ্রহণ করা উচিত। যেকোনো সময় পাগলা কুকুরের আক্রমণের শিকার হতে পারে যে কেউ। এ ছাড়া সাধারণ কুকুরকে বিরক্ত করলেও কামড় দিতে পারে। বছরের নির্দিষ্ট সময় কুকুরের আক্রমন বেড়ে যায় তাই কুকুরকে উত্ত্যক্ত না করে সতর্কভাবে চলাফেরা করা উচিত।  জলাতঙ্ক যেভাবে ছড়ায়: ১. কুকুর, শিয়াল,বানর, বেঁজি, বাদুড় ইত্যাদি র‍্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে।  ২.আক্রান্ত  প্রাণি মানুষকে কামড়ালে।  ৩.আক্রান্ত প্রাণির মুখের  লালা পুরোনো ক্ষতে বা দাঁত বসিয়ে দেওয়া ক্ষতের বা সামান্য আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে এলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টি হয়।  জলাতঙ্কের লক্ষণ:  ১.সন্দেহজনক প্রাণি কামড়ানোর ৯ থেকে ৯০ দিনের মাঝে জলাতঙ্কের লক্ষণ দেখা দেয়। ২. কারো শরীর...

নিম্ন রক্তচাপ এর লক্ষণ ও করনীয়

ছবি
 নিম্ন রক্তচাপ এর লক্ষণ ও করনীয়।  কিছু লক্ষণ থেকে আমরা খুব সহজেই লো ব্লাড প্রেসার আক্রান্ত কি না তা বুজতে পারি। সঠিক সময়ে রোগ চিহ্নিত হলে নিরাময় অনেক সহজ হয়। চলুন এবার লক্ষণগুলো জেনে নেই! লক্ষণঃ ১. মাথা ঘোরানো বা মাথা হালকা অনুভূত হওয়া। ২. বসা থেকে উঠে দাঁড়ালে হঠাৎ মাথা ঘুরে যাওয়া বা ভারসাম্যহীন হয়ে যাওয়া। ৩. মাথা ঘুরে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। ৪. চোখে অন্ধকার বা ঝাপসা দেখা। ৫. শারীরিক বা মানসিক অবসাদ। ৬. খুব বেশী তৃষ্ণা অনুভূত হওয়া। ৭. ঘনঘন শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া। ৮. হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। ৯. প্রস্রাব কমে যাওয়া। ১০. অস্বাভাবিক দ্রুত হৃদ কম্পন হওয়া তাৎক্ষণিক  করণীয়: প্রেশার কমে গেলে দুশ্চিন্তা না করে প্রেসার মেপে, নিয়মগুলো অনুসরণ করলে তাৎক্ষণিক এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।   প্রেসার অতিরিক্ত কমে গেলে হাস্পাতালে নিতে হিবে।খাবার স্যালাইন  অথবা গ্লুকোজ গ্রহণ করতে হবে।এতে,নিম্ন রক্তচাপ দ্রুত সেরে যাবে। পরবর্তীতে এই খাবার গুলো চালিয়ে যেতে হবেঃ ১.দুধ ও ডিমঃ দুধ ও ডিমসহ পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। মুরগীর চেয়ে হাঁসের ডিম এক্ষেত্রে বেশি কার্যকরী। ২.কিশমিশঃ কিশমিশ রোগীদের জন্য ...